17,99 €
inkl. MwSt.

Versandfertig in über 4 Wochen
  • Broschiertes Buch

পান্তেয়া'র সাথে ছাড়াছাড়ি হবার পরের ছ'মাস-এ যা যা ঘটেছিল, সেই সব ঘটনা অ্যালবোর্জ লিখেছেন 'রাহা' সিরিজ এর এই বইটিতে। সেই সময় উনি বুঝতে পেরেছিলেন পান্তেয়া আগে যা বলেছিল, সব ঠিক সেই ভাবেই ফলেছিল। আগে পিছে না ভেবে কাজ করার জন্য ওনার মনের ভেতরে চেপে রাখা ভয়গুলো যেন সত্যি হয়ে উঠেছিল। ঠিক সেই সময় রোজহান বলেছিল নিজের কর্মের ফল সবাইকে ভোগ করতে হয়। অ্যালবোর্জ এর ওপর অধিকার ফলানোর জন্য ও স্বার্থপর এর মতন ব্যবহার করা শুরু করেছিল। ও ভেবেছিল এভাবে নিজের স্বামীর মধ্যে বদল আনতে পারবে। ওর মনে হত অ্যালবোর্জ এর অ্যাফেয়ার সম্পর্কে জেনে গেছিল বলে তার বিভিন্ন ভাবে অপমান করা যায় বা গায়ে হাত তোলা যায়। বাড়িতে এই…mehr

Produktbeschreibung
পান্তেয়া'র সাথে ছাড়াছাড়ি হবার পরের ছ'মাস-এ যা যা ঘটেছিল, সেই সব ঘটনা অ্যালবোর্জ লিখেছেন 'রাহা' সিরিজ এর এই বইটিতে। সেই সময় উনি বুঝতে পেরেছিলেন পান্তেয়া আগে যা বলেছিল, সব ঠিক সেই ভাবেই ফলেছিল। আগে পিছে না ভেবে কাজ করার জন্য ওনার মনের ভেতরে চেপে রাখা ভয়গুলো যেন সত্যি হয়ে উঠেছিল। ঠিক সেই সময় রোজহান বলেছিল নিজের কর্মের ফল সবাইকে ভোগ করতে হয়। অ্যালবোর্জ এর ওপর অধিকার ফলানোর জন্য ও স্বার্থপর এর মতন ব্যবহার করা শুরু করেছিল। ও ভেবেছিল এভাবে নিজের স্বামীর মধ্যে বদল আনতে পারবে। ওর মনে হত অ্যালবোর্জ এর অ্যাফেয়ার সম্পর্কে জেনে গেছিল বলে তার বিভিন্ন ভাবে অপমান করা যায় বা গায়ে হাত তোলা যায়। বাড়িতে এই অশান্তির মুখে দাঁড়িয়ে অ্যালবোর্জ বাধ্য হয়ে রাহা'কে নিজের কোম্পানি থেকে বের করে দিয়েছিল এবং ওকে ইরান এ ফিরে যেতে বলেছিল। সেই সময় রোজহান তাকে দিয়ে জোর করে পান্তেয়া'কে মেসেজ পাঠিয়ে বলেছিল, ওর সাথে সম্পর্ক টাইম পাস ছিল মাত্র, তারপর ক্রিস্টিয়া'কে আগে পাঠানো মেসেজগুলো ও পান্তেয়া'কে পাঠিয়ে দিয়েছিল। তারপর রোজহান অ্যালবোর্জ এর ওপর নজর রাখতে শুরু করেছিল। অ্যালবোর্জ চিরকাল মুক্ত বিহঙ্গ এর মত বাঁচত, কিন্তু রোজহান এর জেল এ বন্দি হয়ে ওর যাবতীয় স্বাধীনতা হারিয়ে গেছিল। তাই, উনি এই বই তে রোজহান এর নাম দিয়েছেন 'মালিক' এবং পান্তেয়া'র নাম দিয়েছেন 'রাহা'। ঝড় খানিকটা থামার পরে অ্যালবোর্জ তার এই বই এর নামের এক গভীর তাৎপর্য খুঁজে পেয়েছেন। যেন নিয়তি যে কোনও ভাবে মানুষকে তার কর্মের দায়ভার নিতে বাধ্য ক
Autorenporträt
প্যান্টিয়া বা লারার জীবন-নাট্যের দুর্বার প্রেমিক আলবোর্জ আজার। সেই উদ্দাম কাহিনী লেখা হয়েছে আলবোর্জের কলমে। এই নায়কের জন্য তাঁর প্রেমিকারা সব কিছু ছাড়তে রাজি। তবে, লেখিকার ভূমিকায় প্যান্টিয়ার আত্মপ্রকাশ না করার কারণ তাঁর পারিবারিক জীবন। কিন্তু তার মনের ক্যানভাসে আলবোর্জ কখনও অপ্রতিরোধ্য ক্যাসানোভা, কখনও অ্যাডভেঞ্চারি মার্কোপোলো কিংবা প্রদীপ্ত নায়ক। একান্তভাবেই তাঁর। জীবনের নানা সমস্যায় আন্দোলিত আলবোর্জ সদাই আত্মবিশ্বাসী। সত্যকে তিনি কখনোই ছাড়েন নি। বাণিজ্যে ধারাবাহিক সাফল্যের দৌলতেই তাঁর বৈভব, বিলাসী জীবন --- উত্তরাধিকারের সম্পদে নয়।মাত্র চোদ্দ বছর বয়স থেকেই প্রতিকূলতার বিরুদ্ধে তাঁর লড়াই শুরু। কঠোর পরিশ্রম আর একাগ্রতাই তাঁকে সব বাধা পেরিয়ে সাফল্য পেতে সাহায্য করেছে। প্রথম প্রেমিকা রোজান সহধর্মিণী হিসাবে আজও তাঁর সাথী । তবে অন্যান্য সুন্দরীদের যাতায়াতও চলেছে অবাধে। দ্বিতীয় উজ্জ্বল নারী হলেন প্যান্টিয়া। বাণিজ্য-সফল হওয়ার স্বপ্ন শুরু আজারের তরুণ বয়সেই। ইংল্যান্ডের কর্পোরেট বিশ্বে নিজেকে প্রতিষ্ঠার উদ্যোগে আজ তিনি সফল। শুধু তাই নয়, বিশিষ্ট আইনজ্ঞ এবং সুলেখক হিসাবেও তাঁর পরিচিতি বিস্তৃত। তাঁর লেখার তালিকায় রয়েছে গল্প-উপন্যাস, বাণিজ্য-কেলেঙ্কারি, বিভিন্ন রাষ্ট্রের আইনের ব্যাখ্যা, অবিচারের বিরুদ্ধে প্রতিবাদী ব্যবসায়ীদের জীবন-কথা এবং যৌনতা নিয়ে রচনা। অদূর ভবিষ্যতেই প্রকাশিত হতে চলেছে এমন সব মানুষের জীবনী যা পাঠকের মন অবশ্যই ছুঁয়ে যাবে।