একজন শাসককে একজন ব্যক্তির স্বাস্থ্য এবং প্রজনন ক্ষমতার ব্যপারে একতরফাভাবে সিন্ধান্ত নেয়ার অনুমতি দেয়া তার জীবনকে তার হাতে তুলে দেয়ার মত খারাপ পরিণতির সমতুল্য। এটা ব্যক্তি, গোষ্ঠি, সমাজিক শ্রেণী, জাতিগোষ্ঠি, সমস্ত জগণের অস্তিত্বের প্রসারতা এবং গুনগত মান নির্ধারণের জন্য অনুমোদন করা বুঝায়। আর ব্যক্তিগত এবং স্বেচ্ছাচারিতার ভিত্তিতে কাউকে দোষি সাব্যস্থ করতে, কম-বেশি প্রত্যাশিত ব্যক্তিদের শ্রেণীবিভাগগুলোকে কাজ করতে অনুমোদন দিতে, তাদের নিজেদের প্রকাশ করতে এবং বাঁচিয়ে রাখতে, আচরণের নির্দিষ্ট নিয়ম-কানুন এবং ভাবনা অনুসারে তাকে ছক কষতে দেয়া। সংক্ষেপে, এটা তাকে ঈশ্বরের ভূমিকা পালন করতে সাহায্য করাটাই বুঝায়।
কিভাবে একজন ধ্বংসযজ্ঞ চালায়? কিভাবে একজন একটি পুরো জাতিগোষ্ঠিকে নিমূল করে? আপনি কিভাবে ব্যক্তির মৌলিক স্বাধীনতা ক্ষুন্ন করেন? আপনি কিভাবে তাদের অধিকার আইনগতভাবে বাতিল করেন?
ভালো, এর সবচাইতে সুস্পষ্ঠ উপায় হলো, নিপীড়নের মাধ্যমে মানষিক অসুস্থ বানিয়ে, যুদ্ধ করে, শহিদ করে যা ঘনিষ্ঠ পরিদর্শণে অত্যান্ত কার্যকর কিন্তু খুব অজপ্রিয় পদ্ধতিও বটে, হিংস্র প্রতিক্রিয়া তৈরী করতে সক্ষম। বিশেষভাবে যখন, একজন সীমা ছাড়িয়ে যায় যেমনটি ইতোমধ্যেই খুব দূরবর্তী অতীতে ঘটেছে।
কালের সূচনালগ্ন থেকে, এ ধরণের ফলাফল অর্জনে মানুষ যুদ্ধকে ব্যবহার করেছে। অনেক ধূর্ত যুগে, ধর্মীয় ক্ষমতা (যে কোন ধর্মের) এমনকি আরো খারপ করেছে। তারপর আধুনিক যুগের আগমন ঘটেছিলো। অতঃপর, এই বর্বর এবং হিংস্র পদ্ধতিগুলো অপ্রচলিত হয়ে পড়ে।
মানবতার একটি নির্দিষ্ট, মন্দ অংশ ধ্বংসযজ্ঞের একই পরিণতি অর্জনে আরো বেশি বিকল্প এবং কার্যকর প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ আবিষ্কার করেছে: ঐ সমস্ত লোকজন, ব্যক্তি বিশেষ, জাতিগোষ্ঠি কে অপ্রত্যাশিত মনে করে পূনরুৎপাদন থেকে বিরত রেখে। এটি তাদেরকে কেবল সমস্যাটির স্ব-মূলে নির্মুল করতেই দেয় না, বরং মানবাধিকারের দরজা ভেঙ্গে ফেলতে, তাদের প্রতি অনধিকার চর্চা করতে, ব্যক্তি বিশেষের উপর তাদের বৈষম্যমূলক ক্ষমতা প্রতিষ্ঠা করতে, অবশেষে মানব জীবনের ব্যবস্থাপনার উপর নিরবচ্ছিন্ন আচরণ করতে থাকে। এক বিশাল জনসাধারণের অনুমোদন নিয়ে যারা যুদ্ধ এবং ধ্বংসযজ্ঞকে ঘৃণা করে।
এটি অর্জন করতে উপায় ছিলো এবং আছে ক্ষমতাবান অথবা বলপ্রয়োগকারীদের ভয়ে ভীত করে এবং সস্তা উপায়ে জবরদস্তিমূলক গর্ভপাত ঘটিয়ে নির্মূল করা।
একজন শাসককে একজন ব্যক্তির স্বাস্থ্য এবং প্রজনন ক্ষমতার ব্যপারে একতরফাভাবে সিন্ধান্ত নেয়ার অনুমতি দেয়া তার জীবনকে তার হাতে তুলে দেয়ার মত খারাপ পরিণতির সমতুল্য। এটা ব্যক্তি, গোষ্ঠি, সমাজিক শ্রেণী, জাতিগোষ্ঠি, সমস্ত জগণের অস্তিত্বের প্রসারতা এবং গুনগত মান নির্ধারণের জন্য অনুমোদন করা বুঝায়। আর ব্যক্তিগত এবং স্বেচ্ছাচারিতার ভিত্তিতে কাউকে দোষি সাব্যস্থ করতে, কম-বেশি প্রত্যাশিত ব্যক্তিদের শ্রেণীবিভাগগুলোকে কাজ করতে অনুমোদন দিতে, তাদের নিজেদের প্রকাশ করতে এবং বাঁচিয়ে রাখতে, আচরণের নির্দিষ্ট নিয়ম-কানুন এবং ভাবনা অনুসারে তাকে ছক কষতে দেয়া। সংক্ষেপে, এটা তাকে ঈশ্বরের ভূমিকা পালন করতে সাহায্য করাটাই বুঝায়, এটা আশা করে যে আমরা কখনোই অপ্রত্যাশিত শ্রেণীর মধ্যে পড়বো না যা সে একদিন চিরতরে নির্মূলের কথা ভাববে, প্রকৃতির অবিচ্ছেদ্য ভুল সংশোধনে এবং সমাজের অতি ভাল করার নিমিত্তে।
এটা জোরপূর্বক প্রজনন প্রক্রিয়া বন্ধ করা শুরু মাত্র। এটা আমাদের মানবিকতার অনুভূতি ধ্বংসের প্রথম পদক্ষেপ। এগুলোর সুবিচার না করে অন্যদের দুঃখ-দূর্দশার মধ্য দিয়ে আমাদের সক্ষমতা ধাবিত করতে কিন্তু তারা যা তা তাদের জন্য গ্রহণ করা: আমাদের অস্তিত্বের সমৃদ্ধি।
জীবন যদি গর্ভে গঠিত হয়, তবে তা গর্ভেই আছে যা অবশ্যই ধ্বংস করতে হবে।
আর এটা শুধুমাত্র প্রতিকী নয়।
কিভাবে একজন ধ্বংসযজ্ঞ চালায়? কিভাবে একজন একটি পুরো জাতিগোষ্ঠিকে নিমূল করে? আপনি কিভাবে ব্যক্তির মৌলিক স্বাধীনতা ক্ষুন্ন করেন? আপনি কিভাবে তাদের অধিকার আইনগতভাবে বাতিল করেন?
ভালো, এর সবচাইতে সুস্পষ্ঠ উপায় হলো, নিপীড়নের মাধ্যমে মানষিক অসুস্থ বানিয়ে, যুদ্ধ করে, শহিদ করে যা ঘনিষ্ঠ পরিদর্শণে অত্যান্ত কার্যকর কিন্তু খুব অজপ্রিয় পদ্ধতিও বটে, হিংস্র প্রতিক্রিয়া তৈরী করতে সক্ষম। বিশেষভাবে যখন, একজন সীমা ছাড়িয়ে যায় যেমনটি ইতোমধ্যেই খুব দূরবর্তী অতীতে ঘটেছে।
কালের সূচনালগ্ন থেকে, এ ধরণের ফলাফল অর্জনে মানুষ যুদ্ধকে ব্যবহার করেছে। অনেক ধূর্ত যুগে, ধর্মীয় ক্ষমতা (যে কোন ধর্মের) এমনকি আরো খারপ করেছে। তারপর আধুনিক যুগের আগমন ঘটেছিলো। অতঃপর, এই বর্বর এবং হিংস্র পদ্ধতিগুলো অপ্রচলিত হয়ে পড়ে।
মানবতার একটি নির্দিষ্ট, মন্দ অংশ ধ্বংসযজ্ঞের একই পরিণতি অর্জনে আরো বেশি বিকল্প এবং কার্যকর প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ আবিষ্কার করেছে: ঐ সমস্ত লোকজন, ব্যক্তি বিশেষ, জাতিগোষ্ঠি কে অপ্রত্যাশিত মনে করে পূনরুৎপাদন থেকে বিরত রেখে। এটি তাদেরকে কেবল সমস্যাটির স্ব-মূলে নির্মুল করতেই দেয় না, বরং মানবাধিকারের দরজা ভেঙ্গে ফেলতে, তাদের প্রতি অনধিকার চর্চা করতে, ব্যক্তি বিশেষের উপর তাদের বৈষম্যমূলক ক্ষমতা প্রতিষ্ঠা করতে, অবশেষে মানব জীবনের ব্যবস্থাপনার উপর নিরবচ্ছিন্ন আচরণ করতে থাকে। এক বিশাল জনসাধারণের অনুমোদন নিয়ে যারা যুদ্ধ এবং ধ্বংসযজ্ঞকে ঘৃণা করে।
এটি অর্জন করতে উপায় ছিলো এবং আছে ক্ষমতাবান অথবা বলপ্রয়োগকারীদের ভয়ে ভীত করে এবং সস্তা উপায়ে জবরদস্তিমূলক গর্ভপাত ঘটিয়ে নির্মূল করা।
একজন শাসককে একজন ব্যক্তির স্বাস্থ্য এবং প্রজনন ক্ষমতার ব্যপারে একতরফাভাবে সিন্ধান্ত নেয়ার অনুমতি দেয়া তার জীবনকে তার হাতে তুলে দেয়ার মত খারাপ পরিণতির সমতুল্য। এটা ব্যক্তি, গোষ্ঠি, সমাজিক শ্রেণী, জাতিগোষ্ঠি, সমস্ত জগণের অস্তিত্বের প্রসারতা এবং গুনগত মান নির্ধারণের জন্য অনুমোদন করা বুঝায়। আর ব্যক্তিগত এবং স্বেচ্ছাচারিতার ভিত্তিতে কাউকে দোষি সাব্যস্থ করতে, কম-বেশি প্রত্যাশিত ব্যক্তিদের শ্রেণীবিভাগগুলোকে কাজ করতে অনুমোদন দিতে, তাদের নিজেদের প্রকাশ করতে এবং বাঁচিয়ে রাখতে, আচরণের নির্দিষ্ট নিয়ম-কানুন এবং ভাবনা অনুসারে তাকে ছক কষতে দেয়া। সংক্ষেপে, এটা তাকে ঈশ্বরের ভূমিকা পালন করতে সাহায্য করাটাই বুঝায়, এটা আশা করে যে আমরা কখনোই অপ্রত্যাশিত শ্রেণীর মধ্যে পড়বো না যা সে একদিন চিরতরে নির্মূলের কথা ভাববে, প্রকৃতির অবিচ্ছেদ্য ভুল সংশোধনে এবং সমাজের অতি ভাল করার নিমিত্তে।
এটা জোরপূর্বক প্রজনন প্রক্রিয়া বন্ধ করা শুরু মাত্র। এটা আমাদের মানবিকতার অনুভূতি ধ্বংসের প্রথম পদক্ষেপ। এগুলোর সুবিচার না করে অন্যদের দুঃখ-দূর্দশার মধ্য দিয়ে আমাদের সক্ষমতা ধাবিত করতে কিন্তু তারা যা তা তাদের জন্য গ্রহণ করা: আমাদের অস্তিত্বের সমৃদ্ধি।
জীবন যদি গর্ভে গঠিত হয়, তবে তা গর্ভেই আছে যা অবশ্যই ধ্বংস করতে হবে।
আর এটা শুধুমাত্র প্রতিকী নয়।