মহেশ্বতা দেবী তাঁর চরম দারিদ্যের দিনে ভাগ্যান্বেষণে বিজন ও ছোট্ট নবারূণকে নিয়ে বোস্বে প্রবাসের শেষ অধ্যায়ে লিটল ব্যালেট গ্রুপের বাড়িতে শান্তি বর্ধনের আশ্রয়ে ছিলেন৷ তখন শান্তি বর্ধন দেহে অশক্ত, রোগে জীর্ণ। কিন্ত তাঁর মধ্যেকার দুর্দম নৃত্যশিল্পী যিনি, তাঁকে নিয়েই মহাশ্বেতা দেবী লেখেন "মধুরে মধুর"। এই উপন্যাসের নায়ক সাধন একজন নৃত্যশিল্পী। শিল্পই তাঁর ধ্যান-জ্ঞান। শিল্পের তাগিদেই আসাম থেকে রাজপুতানা, সেখান থেকে বোম্বে, কলকাতা ইত্যাদি বিভিন্ন জায়গায় ছুটে বেরিয়েছেন। তাঁর শিল্পী-জীবনেও রাধা, বৃন্দার মাধ্যমে আসে প্রেম-অনুরাগ। কিন্ত শিল্পের জন্যেই তিনি রাধাকে অবলীলায় ত্যাগ করেন। বৃন্দার সাহচর্ে যখন সার্থকতার চূড়ান্ত পর্যায় আসছিল, ঠিক সেই সময়ে বৃন্দার স্বামীর ঈর্ষা ও স্থার্থপরতায় তাঁদের ট্রুপ ভেঙে গেল। যক্ষারোগে ভুগে কিছুটা সেরে ওঠার পর তাঁর দেখা হল প্রথম অনুরাগিণী রাধার সঙ্গে। এর পরের ঘটনাবলী জানতে হলে অবশ্যই শুনুন "মধুরে মধুর" - সম্পূর্ণ অডিও-বুকটি, শুধুমাত্র স্টোরিটেল আ্যাপ-এ।
Dieser Download kann aus rechtlichen Gründen nur mit Rechnungsadresse in A, D ausgeliefert werden.